দ্রুত অভিযোগ গ্রহণে ... · web viewইজ র ল হক...

48
News published in National Bangla Daily News paper দদদদদ দদদদদদ দদদদদদ দদদদদদদদদদদ দদদদদদদদদ দদদদদদদ দদদদদদদ দদদদদদদ দদদদদ দদদদদদদদদদ দদদ দদদদদদ দদদদদদদদদ | দদদদদ: ১৪:৪৮, দদ ২৫, ২০১৫ দদদদদদদদদ দদদদদ দদদদদদদদদদদ দদদদদদদ দদদদদ দদদদদদদ দদদদদদদ দদদদদদদদদ দদদদদদ দদদদ দদদ দদদদদদদ দদদদদ দদদ দদ, দদ দদদদদ দদদদ দদদ দদদদদদদ দদদদদদদদদদদদদদদদ দদদদদ দদদদদদ দ দদদদদদদদ দদদদ দদ. দদদদদদ দদ দদদদদদদ দদদদদদদ দদদদ দদদদদদদদ দদদদদ দদ দদদদদদ দ দদদ দদদদদদদদদ দদদদদদদদদদ দদদদদদদ দদদ দদদদ দদদ দদদদদদদ দদদদদদদদ দদদদদদ দদদদ দদ দদদদদ দদদদদ দদদ দ দদদদ দদদদদদদদদ দদদদদদদ দদদদ দদদদ দদদদদ দদদ দদদদদ দদদ, দদদদদদদ দদদদদ দদদদদদ দদদদদদদদ দদদদদদ দদদদ দদদদ দদদদ দদদদ দদদদ দদদদদদদদদদ দদদদদদদদ দদদ দদদদদদদদ

Upload: others

Post on 28-Dec-2019

0 views

Category:

Documents


0 download

TRANSCRIPT

News published in National Bangla Daily News paper

দ্রুত অভিযোগ গ্রহণে প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনাআদিবাসী তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় হাইকোর্টের রুল

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ১৪:৪৮, মে ২৫, ২০১৫

রাজধানীতে চলন্ত মাইক্রোবাসে ধর্ষণের শিকার আদিবাসী তরুণীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ সোমবার এ রুল দেন।

পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠনের করা একটি রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এই বেঞ্চ তিনটি রুল ও দুটি নির্দেশনা দেন।

অন্য একটি রুলে আদালত আরও জানতে চান, ধর্ষণের শিকার তরুণীর প্রাথমিক অভিযোগ নিতে দেরি করার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না। দুই সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে দেশের সব থানায় ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ-গোত্র ও জন্মস্থান নির্বিশেষে কোনো ব্যক্তির অভিযোগ গ্রহণ করতে যেন দেরি না করা হয়, সে জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করতে স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনারকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

আজ আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না, সারা হোসেন, মাসুদা রেহানা, আইনুন নাহার সিদ্দীকা ও মেহবুবা জুঁই। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।

ওই আদিবাসী তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় গতকাল রোববার পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। বরাবরের মতো পুলিশ বলেছে, আসামি ধরার চেষ্টা অব্যাহত আছে। শিগগিরই গ্রেপ্তার হবে।

ধর্ষণের শিকার আদিবাসী তরুণীটি যমুনা ফিউচার পার্কে একটি দোকানে কাজ করতেন। ২১ মে রাত নয়টার দিকে কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পথে একদল যুবক তরুণীটিকে তুলে নেয় ও পালাক্রমে ধর্ষণ করে।

http://www.samakal.net/2015/05/26/139473

প্রিন্ট সংস্করণ, প্রকাশ : ২৬ মে ২০১৫, ০২:২৪:৪০

অঅ-অ+

ঢাকায় গারো তরুণী ও রাঙ্গুনিয়ায় কিশোরী ধর্ষণ

পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে হাইকোর্টের রুল

সমকাল প্রতিবেদক

রাজধানীতে মাইক্রোবাসে গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে দেরির কারণ জানতে এবং ওই তরুণীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় স্থানীয় শাহ আলমসহ জড়িতদের গ্রেফতারের বিষয়েও পৃথক আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের অপর একটি বেঞ্চ। জনস্বার্থে করা দুটি রিটের শুনানি নিয়ে গতকাল সোমবার হাইকোর্টের দুটি বেঞ্চ পৃথক আদেশ দেন।গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ জনস্বার্থে পাঁচ সংগঠনের করা এক রিটের শুনানি নিয়ে রুল জারিসহ আদেশ দেন। আদেশে ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্মপরিচয় নির্বিশেষে বৈষম্যহীনভাবে সবার সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে দেশের সব থানায় সার্কুলার জারি করতে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ঢাকা পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকার কর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে রিটকারী পাঁচ সংগঠনের কাছে নামের তালিকা চাওয়া হয়েছে। ৩১ মের মধ্যে সংগঠনগুলোকে এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে হবে।এ ছাড়া রুলে ওই তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের বিলম্ব কেন 'অসাংবিধানিক' ঘোষণা করা হবে না এবং বিলম্বের জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। অপর এক রুলে ধর্ষিতাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা-ও জানাতে বলা হয়েছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি, ঢাকার পুলিশ কমিশনার ও উত্তরা, খিলক্ষেত, গুলশান, ভাটারার ওসি এবং ভাটারা থানার তখনকার ডিউটি অফিসারকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হবে।গত ২১ মে রাত ৯টার দিকে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে রাজধানীর কুড়িলে বাসের জন্য অপেক্ষারত গারো তরুণীকে একদল যুবক মাইক্রোবাসে তুলে নেয় এবং পালাক্রমে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের শিকার আদিবাসী তরুণীটি যমুনা ফিউচার পার্কের একটি দোকানে কাজ করতেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন।তরুণীর বড় বোনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নির্যাতিত গারো তরুণীর বাসা উত্তরায় হওয়ায় তারা প্রথমে মামলা করার জন্য ভোর ৪টার দিকে তুরাগ থানায় যান। ঘটনাস্থল অন্য এলাকার অজুহাতে পুলিশ তাদের ফিরিয়ে দেয়। ভোর ৫টার দিকে তারা যান গুলশান থানায়। সেখানেও পুলিশ একই কথা বলে তাদের ফিরিয়ে দেয়। পরে সাড়ে ৬টার দিকে ভাটারা থানায় গেলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বলেন, ওসি নেই, অপেক্ষা করতে হবে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ওসি আসার পর তাদের কথা শুনে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মামলা নথিভুক্ত করা হয়।গণমাধ্যমে এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়। গতকাল বেসরকারি পাঁচ মানবাধিকার সংগঠন নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং ব্লাস্ট যৌথভাবে জনস্বার্থে হাইকোর্টে এ রিট দায়ের করে।আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না, সারা হোসেন, মাসুদা রেহানা, আইনুন নাহার সিদ্দীকা ও মেহবুবা জুঁই। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।আদেশের পর জেড আই খান পান্না সাংবাদিকদের বলেন, ধর্ষিতা ওই তরুণীর মামলা গ্রহণ নিয়ে থানা পুলিশ যেটা করেছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। মামলা পরেও করা যেত, পুলিশের উচিত ছিল আগে ভিকটিমের দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করে ধর্ষণ প্রমাণে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা সম্পন্ন করা। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ভিকটিমের জন্য কিছুই করেনি। এমনকি অপরাধীদের গ্রেফতারের ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়নি। তাই বিষয়টি নিয়ে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিটটি করা হয়েছে। রাঙ্গুনিয়ায় কিশোরী ধর্ষণ :চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় স্থানীয় শাহ আলমসহ জড়িতদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাশাপাশি আগামী ১৫ জুন হাইকোর্টের এ আদেশ বাস্তবায়নের বিষয়ে রাঙ্গুনিয়া থানার ওসিকে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল রুলসহ এ আদেশ দেন। রুলে কিশোরী ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে রাঙ্গুনিয়া থানার অস্বীকার করাকে কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং শাহ আলমসহ জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ডিআইজি, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার, রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি, উপপরিদর্শক মজিবুর রহমান ও মরিয়মনগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিচালকসহ রিটে সংশ্লিষ্টদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।গত ২৩ মে 'কপস লেভেল টিনএজ বয় এজ সিস্টারস ভায়োলেটর' শিরোনামে একটি ইংরেজি দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ১২ বছরের মেয়েটি স্থানীয় শাহ আলমের বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ করত। সেখানে মেয়েটির সঙ্গে শাহ আলম শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং এতে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। পরে শাহ আলম তাকে গর্ভপাতে বাধ্য করে। এ ঘটনা জানাজানি হলে স্থানীয়রা শাহ আলমকে থানায় সোপর্দ করলেও পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয়। ৮ মে ধর্ষিতার মা শাহ আলমের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ তাকে ফিরিয়ে দেয়। অপরদিকে পুলিশ মেয়েটির মা ও ভাইকে তুলে নিয়ে থানায় নির্যাতন করে এবং শাহ আলমের পরিবর্তে নিজ ভাইয়ের নাম যুক্ত করে ধর্ষিতাকে তার বিরুদ্ধে জবানবন্দি দিতে বাধ্য করে।রোববার ওই সংবাদ প্রতিবেদন যুক্ত করে হাইকোর্র্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ূয়া। গতকাল আদালত ওই রিটের শুনানি নিয়ে রুলসহ আদেশ দেন। আদালত বলেছেন, গণমাধ্যমে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনই 'এফআইআর' হিসেবে গণ্য করতে হবে। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী জ্যোতির্ময় বড়ূয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস।

http://www.jugantor.com/news/2015/05/26/269083

পুলিশের অবহেলায় কেন ব্যবস্থা নয় : হাইকোর্ট

যুগান্তর রিপোর্ট

প্রকাশ : ২৬ মে, ২০১৫

রাজধানীতে মাইক্রোবাসে তুলে এক গারো তরুণীকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তা তিন সপ্তাহের মধ্যে জানাতে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে পুলিশের দায়িত্বে অবহেলা এবং ক্ষতিপূরণ প্রশ্নেও রুল জারি ও নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় স্থানীয় শাহ আলমসহ জড়িতদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এফআইআর গ্রহণ করতে রাঙ্গুনিয়া থানাকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পৃথক পৃথক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের দুটি বেঞ্চ সোমবার এসব নির্দেশনা ও রুল জারি করেছেন।

২১ মে রাতে গণধর্ষণের শিকার হন ওই উপজাতীয় তরুণী। এ ঘটনায় পৃথক পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠন বাদী হয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট করে। এর শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ সোমবার নির্দেশনাসহ রুল জারি করেন।

রুলে ধর্ষণের ঘটনায় এজাহার, সাপোর্ট সেন্টারে পাঠানো এবং পরীক্ষা করতে বিলম্ব কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, ধর্ষিতাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে না এবং দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অবহেলার জন্য কেন ব্যবস্থা নেয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে। দুই সপ্তাহের মধ্যে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার, উত্তরা, খিলক্ষেত, গুলশান, ভাটারা থানার ওসি এবং ভাটারা থানার ডিউটি অফিসারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া অন্তর্বর্তী আদেশে বাংলাদেশের সব থানায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্মপরিচয় নির্বিশেষে বৈষম্যহীনভাবে সবার সেবা নিশ্চিতে সার্কুলার জারি করার জন্য স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছেন। পাশাপাশি যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, আইনজীবী ও নারী অধিকার কর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে আবেদনকারীদের কাছে নামের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৩১ মের মধ্যে এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

মানবাধিকার সংগঠন নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও সালিশ কেন্দ্র এবং ব্লাস্টের পক্ষ থেকে রোববার এ রিট আবেদন করা হয়। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জেডআই খান পান্না, ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও আইনুন নাহার সিদ্দীকা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম। আইনুন নাহার সিদ্দীকা জানান, বিষয়টি পরবর্তী আদেশের জন্য ১৪ জুন আবার আদালতের কার্যতালিকায় থাকবে।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে কাজ শেষে ওই তরুণী কুড়িল থেকে উত্তরার বাসায় যেতে বাসের জন্য একটি সিএনজি স্টেশনের কাছে দাঁড়িয়ে ছিলেন। হঠাৎ একটি মাইক্রোবাস তার সামনে এসে থামে। দুই যুবক নেমে এসে অস্ত্র দেখিয়ে মুখ চেপে ধরে তাকে গাড়িতে তুলে নেয়। গাড়িতে তুলেই তার মুখ ও হাত-পা বেঁধে ফেলে দুর্বৃত্তরা। এরপর গাড়িটি বিভিন্ন সড়কে ঘুরতে থাকে। গাড়ির ভেতরে পাঁচজন তাকে ধর্ষণ করে। রাত পৌনে ১১টার দিকে উত্তরার জসীমউদ্দীন সড়কে তাকে নামিয়ে দিয়ে মাইক্রোবাসটি পালিয়ে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেয়ার পর ডাক্তারি পরীক্ষায় তার গণধর্ষণের অভিযোগের প্রমাণ মেলে। ডাক্তারি পরীক্ষার পর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন ২১ বছর বয়সী ওই তরুণী। ঘটনার রাতে মামলা করার জন্য মেয়েটিকে নিয়ে থানায় থানায় ঘুরে পুলিশের অসহযোগিতার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় অভিভাবকদের। মেয়েটির বড় বোনের দেয়া তথ্যানুযায়ী, তাদের বাসা উত্তরায় হওয়ায় তারা প্রথমে মামলা করার জন্য তুরাগ থানায় যান। কিন্তু অন্য এলাকার ঘটনা বলে পুলিশ রাত ৪টার দিকে তাদের ফিরিয়ে দেয়। এরপর ভোর ৫টার দিকে তারা যান গুলশান থানায়। সেখানেও একই উত্তর মেলে। শেষে সাড়ে ৬টার দিকে ভাটারা থানায় গেলে বলা হয়, ওসি নেই, অপেক্ষা করতে হবে। এরপর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ওসি আসেন এবং তাদের কথা শুনে সাড়ে ১২টার দিকে মামলা নথিভুক্ত করা হয়। চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে নেয়া হয় আরও একদিন পর।

রাঙ্গুনিয়ায় ধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারের নির্দেশ : মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানানো কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না এবং শাহ আলমসহ আসামিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরির্দশক, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ডিআইজি, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ কমিশনার, রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি, উপপরিদর্শক মজিবুর রহমান ও মরিয়ম নগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিচালকসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি কাজী রেজাউল হক ও বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমানের বেঞ্চ সোমবার এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে এ নির্দেশ বাস্তবায়নের বিষয়ে আগামী ১৫ জুন রাঙ্গুনিয়া থানার ওসিকে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

কপস লেভেল টিনেজ বয় অ্যাজ সিস্টারস ভায়েলেটর শিরোনামে ইংরেজি দৈনিক ইনডিপেনডেন্টে গত ২৩ মে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া এ রিট আবেদন করেন। রিট আবেদনের পক্ষে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস।

আদেশের পর জ্যোতির্ময় বড়ুয়া পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে সাংবাদিকদের বলেন, ১২ বছর বয়সী একটি মেয়ে স্থানীয় শাহ আলমের বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ করত। ওই মেয়ের সঙ্গে শাহ আলম শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এরপর শাহ আলম মেয়েটিকে জোর করে গর্ভপাতে বাধ্য করে। পরে স্থানীয়রা শাহ আলমকে থানায় সোপর্দ করলেও পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয়। ধর্ষিতার মা ৮ মে রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তাকে ফিরিয়ে দেয় বলেও জানান এই আইনজীবী। পরে ক্ষতিগ্রস্তের মা ও ভাইকে তুলে নিয়ে থানায় নির্যাতন করা হয়। আসামির নামের পরিবর্তে ভাইয়ের নাম যুক্ত করে তারা ধর্ষিতাকে ভাইয়ের বিরুদ্ধে জবানবন্দি দিতে বাধ্য করে।

http://www.ittefaq.com.bd/national/2015/05/25/23183.html

মাইক্রোবাসে ধর্ষণ: পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে হাইকোর্টের রুল

ইত্তেফাক রিপোর্ট২৫ মে, ২০১৫ ইং ১৩:৫৫ মিঃ

 

রাজধানীতে চলন্ত মাইক্রোবাসে গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায়  মামলা নিতে বিলম্ব করায় দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং ঐ তরুণীকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। 

পৃথক পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠনের করা রিট আবেদনের শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন। 

বৈষম্যহীনভাবে থানাগুলোতে সবার সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। 

যৌন হয়রানি ও সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন পুনর্বিবেচনা করাতে একটি কমিটি গঠনে অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকারকর্মীদের তালিকা চেয়েছে হাইকোর্ট।

 আগামী ৩১ মের মধ্যে তালিকা দাখিল করতে আইন ও শালিস কেন্দ্র, ব্লাস্ট, জাতীয় মহিলা পরিষদ ও জাতীয় আদিবাসী পরিষদকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। 

রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন। 

http://www.kalerkantho.com/online/Court/2015/05/25/225984

প্রকাশ : ২৫ মে, ২০১৫ ১২:৫৮:১০

মাইক্রোবাসে ধর্ষণ : পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে রুল

কালের কণ্ঠ অনলাইন

রাজধানীতে মাইক্রোবাসে তুলে এক গারো তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে বিলম্ব কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, অবহেলার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং ধর্ষিতকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। চার মানবাধিকার সংগঠনের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ সোমবার এই তিনটি রুল জারি করে। এ ছাড়া থানায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্ম পরিচয় নির্বিশেষে বৈষ্যমহীনভাবে সবার সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে স্বরাষ্ট্রসচিব, আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে একটি সার্কুলার জারির নির্দেশ দিয়েছে আদালত। যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতারোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকারকর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে রিটকারীদের কাছে নামের তালিকা চেয়েছে হাইকোর্ট।আগামী ৩১ মের মধ্যে এই তালিকা আদালতে দিতে বলা হয়েছে রিটকারী চার সংগঠনকে। নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও সালিস কেন্দ্র এবং ব্লাস্ট রবিবার এই রিট আবেদন করলে সোমবার তার ওপর শুনানি হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারাহ হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন জেড আই খান পান্না ও মেহবুবা জুঁই। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নুসরাত জাহান।

News published in National English Daily News paper

http://www.thedailystar.net/frontpage/act-fast-care-87376

HomeFront Page

12:00 AM, May 26, 2015 / LAST MODIFIED: 03:09 AM, May 26, 2015

Act fast with care HC spurs govt on dealing with rape case

Staff Correspondent

The High Court has ordered the government to make sure police accept rape complaints instantly and provide necessary services to complainants without discrimination.

The order came yesterday with reference to delay in recording a case over the gangrape of a Garo woman in the capital.

The court asked the authorities concerned to order all police stations to record any rape complaint without delay and ensure that services are provided without discrimination on the basis of religion, race, caste, sex or place of birth.

The home secretary, the inspector general of police, and the commissioner of Dhaka Metropolitan Police have been directed to issue a circular in this regard to police stations across the country within a week.

On May 21, a Garo woman was forced into a microbus near Jamuna Future Park and was gangraped at Kuril. The 21-year-old was then dropped off at Jasimuddin Road in Uttara.

According to media reports, police wasted time in recording her complaint and sending her to a victim-support centre.

In response to a writ petition, the HC issued a rule asking the authorities concerned to explain in two weeks why the delay in recording the case and sending the Garo woman to a victim-support centre should not be declared illegal.

In the rule, the court also asked the authorities to provide reasons as to why they should not be directed to take action against the police personnel responsible and compensate the victim.

The HC asked the petitioners to submit a list of retired judges, lawyers and rights activists by May 31 so that the court might form an experts committee to review existing law for prevention of sexual harassment and violence, petitioners' counsel Sara Hossain told The Daily Star.

The HC bench of Justice Farah Mahbub and Justice Kazi Md Ejarul Haque Akondo fixed June 14 for giving further orders on this issue.

The bench came up with the order following the writ petition collectively filed by five rights organisations -- Nari Pakkho, Mahila Parishad, Jatiya Adibasi Parishad, Bangladesh Legal Aid and Services Trust, and Ain O Salish Kendra -- on May 24 seeking necessary orders from the HC over the gangrape.

In the petition, they said the police failure to take prompt and effective measures for treatment and referral services to the victim was a breach of the state's obligation to ensure the right to physical and mental health of every person.

http://newagebd.net/123255/hc-for-action-against-cops-for-delay/#sthash.gHyXELpD.dpbs

RECORDING OF GARO GIRL RAPE CASE HC for action against cops for delay

May 26, 2015 12:34 am·0 comments

Staff Correspondent

The High Court on Monday directed the home secretary and the inspector general of police to issue a circular in a month asking all police stations in the country to record complaints of rape without delay and without religious or caste discrimination.A bench of Justice Farah Mahbub and Justice Kazi Md Ejarul Haque Akondo issued the order after hearing a writ petition filed by five rights organisations following allegations that police had delayed in recording a case relating to the rape of an indigenous girl and conducting her medical test.The bench also asked the authorities to submit a report to the court in two weeks on what action had been taken against the policemen responsible for the delay in recording the rape case and taking the girl to the ‘one-stop crisis centre’ at Dhaka Medical College Hospital.The court also asked the government to constitute a committee composed of representatives from women’s rights organisations, lawyers, retired judges and victims of sexual violence to review the existing laws and procedures, and make recommendations and coordinate effective measures for enforcement of the relevant laws.The court also asked the committee to submit the report to it in three months.The court also asked the officers-in-charge of Uttara, Khilket and Gulshan police stations to explain why the police had refused to record the complaint of rape of the Garo girl.The police were also asked to explain why they had not taken her immediately to the one-stop crisis centre at DMCH for examination and treatment after receiving the complaint as the Women and Children Repression (Prevention) Law stipulates.A Garo woman was gang-raped by five miscreants after being dragged into a microbus on the night of May 21.She came out of a shop at about 9:00pm on the night and was waiting at Kuril bus stop for a ride home when the miscreants dragged her into the microbus.They gang-raped her on the running microbus before dropping her on Jasimuddin Road at Uttara at about 10:45pm.Petitioners’ lawyer Sara Hossain said she came to know that the three police stations had refused to record the rape case before it was recorded finally with the Bhatara police station on May 22.The victim was taken to Dhaka Medical College Hospital over 24 hours after the incident although the law stipulates that a rape victim must be examined by doctors without delay.The petitioners included Naripakkha member Kamrun Nahar, Bangladesh Mahila Parishad president Ayesha Khanam, Jatiya Adivasi Parishad chairperson Rabindranath Shoren, Ain o Salish Kendra executive director and Bangladesh Legal Aid and Services Trust legal adviser SM Rezaul Karim.

http://www.bssnews.net/newsDetails.php?cat=0&id=494448&date=2015-05-25

Bangladesh Sangbad Sangstha

HC issues rule over gang-rape of Garo woman

DHAKA, May 25, 2015 (BSS) –

The High Court (HC) today issued a rule asking the authorities to explain by two weeks as to why the delay of lodging a complaint of the Garo rape victim would not be declared illegal.

A division bench of Justice Farah Mahbub and Justice Kazi Md. Ejarul Haque Akondo passed the rule upon a writ petition.

Five human rights organizations Nari Paksha, Bangladesh Mahila Parishad, Jatiya Adivasi Parishad, Bangladesh Legal Aid and Services Trust (BLAST) and Ain O Shalish Kendra filed the petition.

The court also wanted an explanation from the authorities concerned on what reason action will not be taken against the policemen for making delay in taking the complaint and for negligence of duties.

It also wanted to know as to why the rape victim will not be compensated.

The HC also asked the government to confirm lodging complaints and giving services to the rape victims.

The court also sought a compliance report from Home Secretary, Inspector General of Police and Dhaka Metropolitan Police (DMP) commissioner within a month. It also asked the Home Secretary to issue a gazette notification by one week asking all the police stations to lodge complaints of any rape victim irrespective of caste, creed and religion.

It also sought a list of retired judges, lawyers and women human rights activists to review the existing laws and procedures to stop sexual harassment and sexual violence from the rights bodies that filed the petition by May 31.

Earlier on May 21, a Garo woman was gang-raped on a moving microbus after she was forcibly taken into the vehicle from near Jamuna Future Park in Dhaka city and later dropped her at Jashimuddin road.

http://www.observerbd.com/2015/05/25/90776.php#sthash.SkxiuNPA.dpuf

Garo girl rape : HC issues rule over delay in case filing

Observer Online Report

Published : Monday, 25 May, 2015,  Time : 1:59 PM,  View Count : 21

The High Court on Monday issued a rule asking the government to explain why the gang rape victim indigenous girl should not be given compensation. 

The rule also asked why delay in registering a case over the gang rape of the girl in a microbus in the capital should not be declared unconstitutional and why action should not be taken against the responsible police members for their negligence. 

Responding to a writ petition, filed by four human rights organisaions, the HC bench of Justice Fahar Mahbub and Justice Kazi Md Ejarul Haque Akondo came up with the rule.

bdnews24.com adds :  It also ordered the Home Secretary, IGP, police commissioner to issue a circular to ensure discrimination-free service for all at the police stations.

The High Court also asked the petitioners to come up with a list of names they suggest for formation of a panel of former judges, lawyers and women rights activists to review the existing laws to bring down sexual violence and harassment.

The four organisations, Naripakkha, Mahila Parishad, National Indeginous Council, Ain O Shalish Kendra and BLAST were asked to submit their nominations by May 31.

Sarah Hossain stood for the petitioners along with ZI Khan Panna and Mehbuba Jui. The state was represented by Deputy Attorney General Amatul Karim and Assistant Attorney General Nusrat Jahan. 

http://www.thefinancialexpress-bd.com/2015/05/25/94070

Posted : 25 May, 2015 14:23:04

AA-A+

HC demands explanation over Garo girl rape incident

The High Court has demanded explanation from the police for their delay in processing the case over Thursday’s gang rape of a Garo girl.

The bench of Justices Farah Mahbub and Kazi Md Ejarul Haque Akondo on Monday also asked them to justify why the girl should not be paid compensation for the delay in processing the case.

Responding to a Sunday petition by four human rights organisations, the court also asked why action should not be taken against the responsible policemen for ‘negligence’.

It also ordered the Home Secretary, IGP, police commissioner to issue a circular to ensure discrimination-free service for all at the police stations, bdnews24.com reported.

The High Court also asked the petitioners to come up with a list of names they suggest for formation of a panel of former judges, lawyers and women rights activists to review the existing laws to bring down sexual violence and harassment.The four organisations, Naripakkha, Mahila Parishad, National Indeginous Council, Ain O Shalish Kendra and BLAST were asked to submit their nominations by May 31.Sarah Hossain stood for the petitioners along with ZI Khan Panna and Mehbuba Jui. The state was represented by Deputy Attorney General Amatul Karim and Assistant Attorney General Nusrat Jahan.

News upload in online News portal

http://bdnews24.com/bangladesh/2015/05/25/hc-demands-police-explanation-on-garo-girl-rape-case

HC demands police explanation on Garo girl rape case

Court Correspondent  bdnews24.com

Published: 2015-05-25 13:48:25.0 BdST 

·

File Photo

The High Court has demanded explanation from the police for their delay in processing the case over Thursday’s gang rape of a Garo girl.

The bench of Justices Farah Mahbub and Kazi Md Ejarul Haque Akondo on Monday also asked them to justify why the girl should not be paid compensation for the delay in processing the case.

Responding to a Sunday petition by four human rights organisations, the court also asked why action should not be taken against the responsible policemen for ‘negligence’.

It also ordered the Home Secretary, IGP, police commissioner to issue a circular to ensure discrimination-free service for all at the police stations.

The High Court also asked the petitioners to come up with a list of names they suggest for formation of a panel of former judges, lawyers and women rights activists to review the existing laws to bring down sexual violence and harassment.

The four organisations, Naripakkha, Mahila Parishad, National Indeginous Council, Ain O Shalish Kendra and BLAST were asked to submit their nominations by May 31.

Sarah Hossain stood for the petitioners along with ZI Khan Panna and Mehbuba Jui. The state was represented by Deputy Attorney General Amatul Karim and Assistant Attorney General Nusrat Jahan.

http://www.banglatribune.com/মাইক্রোবাসে-ধর্ষণ-পুলি

মাইক্রোবাসে ধর্ষণ : পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে রুল

প্রকাশিত: দুপুর ০১:০৮ মে ২৫, ২০১৫

সম্পাদিত: দুপুর ০২:০৯ মে ২৫, ২০১৫

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট ॥

রাজধানীতে মাইক্রোবাসে এক গারো তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে দেরি করার কারণ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট। এই বিলম্ব কেন ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করা হবে না, অবহেলার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং ধর্ষণের শিকার তরুণীকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ।

চারটি মানবাধিকার সংগঠনের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আজ সোমবার এই তিনটি রুল জারি করেন। একইসঙ্গে থানায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্ম পরিচয় নির্বিশেষে বৈষ্যমহীনভাবে সকলকে সেবা দিতে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে একটি সার্কুলার জারিরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি যৌন হয়রানি প্রতিরোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকারকর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে রিটকারীদের কাছে নামের তালিকা চেয়েছে আদালত। আগামী ৩১ মের মধ্যে এই তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

নারীপক্ষ, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও শালিস কেন্দ্র এবং বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড ট্রাস্ট এর রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করিম।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article973024.bdnews

মাইক্রোবাসে ধর্ষণ: পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে রুল

সুপ্রিম কোর্ট প্রতিবেদক,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2015-05-25 12:32:51.0 BdST Updated: 2015-05-25 14:54:54.0 BdST

·

গারো তরুণী ধর্ষণের প্রতিবাদে রাজধানীতে রোববার হিল উইমেন্স ফেডারেশনের বিক্ষোভ

রাজধানীতে মাইক্রোবাসে তুলে এক গারো তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে বিলম্ব কেন ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করা হবে না, অবহেলার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং ধর্ষিতাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাই কোর্ট। 

পাঁচ মানবাধিকার সংগঠনের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ সোমবার এই তিনটি রুল জারি করে।

এছাড়া থানায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্ম পরিচয় নির্বিশেষে বৈষম্যমহীনভাবে সবার সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ঢাকার পুলিশ কমিশনারকে একটি সার্কুলার জারির নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকারকর্মীদের নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি করতে রিটকারীদের কাছে নামের তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট।

আগামী ৩১ মের মধ্যে এই তালিকা আদালতে দিতে বলা হয়েছে রিটকারী চার সংগঠনকে। 

নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও শালিস কেন্দ্র এবং ব্লাস্ট রোববার এই রিট আবেদন করলে সোমবার তার ওপর শুনানি হয়।

রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন জেড আই খান পান্না, মাসুদা রেহেনা বেগম ও মেহবুবা জুঁই।

রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করীম ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নুসরাত জাহান। যমুনা ফিউচার পার্কের একটি দোকানের বিক্রয়কর্মী ২১ বছর বয়সী এই তরুণী গত বৃহস্পতিবার রাতে কুড়িলে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তখন একদল যুবক তাকে একটি মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ করে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেওয়ার পর ডাক্তারি পরীক্ষার ধর্ষণের প্রমাণ মেলার পর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন তিনি।

রাতে ধর্ষণের ঘটনার পর মামলা করার জন্য মেয়েটিকে নিয়ে থানায় থানায় ঘুরে পুলিশের অসহযোগিতার কারণে ভোগান্তি পোহাতে হয় অভিভাবকদের।  

মেয়েটির বড় বোনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, তাদের বাসা উত্তরায় হওয়ায় তারা প্রথমে মামলা করার জন্য তুরাগ থানায় যান। কিন্তু অন্য এলাকার ঘটনা বলে পুলিশ রাত ৪টার দিকে তাদের ফিরিয়ে দেয়।

এরপর ভোর ৫টার দিকে তারা যান গুলশান থানায়। সেখানেও একই উত্তর মেলে। শেষে সাড়ে ৬টার দিকে ভাটারা থানায় গেলে বলা হয়, ওসি নেই, অপেক্ষা করতে হবে।

এরপর শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ওসি আসেন এবং তাদের কথা শুনে সাড়ে ১২টার দিকে মামলা নথিভুক্ত করা হয়। মামলা নিতে অবহেলার জন্য কোন পুলিশ সদস্যরা দায়ী এবং তাদের বিরুদ্ধে  কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন আকারে জানাতে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ঢাকার পুলিশ কমিশনারকে নির্দেশ দিয়েছে হাই কোর্ট।

মামলা গ্রহণ, ওই তরুণীকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে পাঠানো এবং ডাক্তারি পরীক্ষায় বিলম্ব কেন অসাংবিধানিক ও নারী নির্যাতন দমন আইনের লঙ্ঘন হবে না- তা জানতে একটি দেওয়া হয়েছে। 

দ্বিতীয় রুলে আদালত জানতে চেয়েছে- ধর্ষণের শিকার তরুণীকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না? আর মামলা নিতে বিলম্বের জন্য দায়ী পুলিশের বিরুদ্ধে কেন শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়েছে আরেকটি রুলে।  

স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও ঢাকার পুলিশ কমিশনার; উত্তরা, ক্ষিলক্ষেত, গুলশান ও ভাটারার ওসি এবং ভাটারা থানার তখনকার ডিউটি অফিসারকে দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছে হাই কোর্ট।

এ বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১৪ জুন পরবর্তী তারিখ রাখা হয়েছে।

http://www.bbc.co.uk/bengali/news/2015/05/150525_sr_bd_rape_court_rule

বাংলাদেশে মাইক্রোবাসে ধর্ষণের ঘটনায় হাইকোর্টের রুল

25 May 2015

বাংলাদেশের ঢাকায় মাইক্রোবাসে গারো তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে দেরিকে কেন ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করা হবে না, এবং দায়িত্বে অবহেলার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না- জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।

একই সঙ্গে নির্যাতিত নারীকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না- তাও জানতে চেয়েছে আদালত।

কয়েকটি মানবাধিকার সংগঠন নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও শালিস কেন্দ্র এবং ব্লাস্ট রোববার এই রিট করে।

সোমবার এর ওপর শুনানি শেষে আদালত এই রুল জারি করে।

যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকার কর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে নামের তালিকা চেয়েছে হাইকোর্ট।

গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর কুড়িল বাস স্ট্যান্ডে বাসের জন্য অপেক্ষমাণ গারো এক তরুণীকে মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নিয়ে দলবেঁধে ধর্ষণ করে একদল যুবক।

এ ঘটনার পর বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে প্রতিবাদ বিক্ষোভ দেখা গেলেও, পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি

News published in some online news portal

http://en.prothom-alo.com/bangladesh/news/67443/HC-issues-rule-over-rape-of-Garo-girl

· Home

· Bangladesh

Top of Form

Bottom of Form

Top of Form

Bottom of Form

HC issues rule over rape of Garo girl

Staff Correspondent | Update: 16:51, May 25, 2015

0 Like

     

The High Court on Monday issued a rule asking the authorities why the raped Garo girl shall not be compensated.The HC also asked why people who did not let the girl lodge a complaint shall not be brought to book. The court asked the authorities concerned to respond by two weeks.A High Court bench comprising Justice Farah Mahbub and Justice Kazi Izarul Haque Akand gave the order after hearing to a writ petition filed by five human rights organisations following the incident.Till Sunday, the police could not arrest any suspect in the incident.On May 21, the Garo girl was gang-raped on a moving microbus after she was forcibly taken into the vehicle from Jamuna Future Park area in Dhaka.

http://www.clickittefaq.com/more-stories/rape-in-microbus-high-court-issues-rule/

Rape in microbus, High Court issues rule

May 25, 2015 1:16 pm

Ittefaq Report

The High Court on Monday issued a rule asking why the delay in case proceedings of the Garo girl rape case should not be deemed unconstitutional and why the police officials neglecting their duties should not be questioned and asked why the Garo girl should not be compensated.

Four humanitarian organizations filed a writ petition to the High Court regarding this matter. Bench of Justice Farah Mahbub and Justice Md. Ijarul Haque Akand issued the rule after hearing the petition on Monday.

The HC also ordered the Home Ministry, IGP and Police Commissioner to ensure public service equally without discriminating on the basis of religion, race, colour and birth identities.

The HC asked the ones who filed the writ to provide them with a list of retired Justice, lawyers and women right activists to help them make a committee to scrutinize the existing laws and procedures of sexual assault cases. They are to give the list of selected personnel by 31st May.

Four women right organizations and BLAST filed the writ petition to the HC on Sunday. Nari Pakkha, Mahila Parishad, Jatiya Adibashi Parishad, Law and Shlish Kendra are the four organizations that filed the writ.

Barrister Sarah Hossain read out the writ on behalf of the petitioners. Deputy Attorney General Amatul Karim and Additional Attorney General Nusrat Jahan heard the writ on behalf of the state.

মাইক্রোবাসে গনধর্ষন: পুলিশের অবহেলা ও ক্ষতিপূরণ নিয়ে রুল জারি হাইকোর্টের

Bangladesh 24 OnlinePublished On : 25-05-2015

মাইক্রোবাসে তুলে এক গারো তরুণীকে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে বিলম্ব কেন ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করা হবে না, ধর্ষিতাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না এবং অবহেলার জন্য দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না - তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাই কোর্ট। পাঁচ মানবাধিকার সংগঠনের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ সোমবার এই তিনটি রুল জারি করে।এছাড়া থানায় ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, লিঙ্গ ও জন্ম পরিচয় নির্বিশেষে বৈষম্যমহীনভাবে সবার সেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইজিপি ও পুলিশ কমিশনারকে একটি সার্কুলার জারির নির্দেশ দিয়েছে আদালত।যৌন হয়রানি ও যৌন সহিংসতা রোধে বিদ্যমান আইন ও প্রক্রিয়া পুনর্বিবেচনা করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, আইনজীবী ও নারী অধিকারকর্মীদের নিয়ে একটি কমিটি করতে রিটকারীদের কাছে নামের তালিকা চেয়েছে হাই কোর্ট।আগামী ৩১ মের মধ্যে এই তালিকা আদালতে দিতে বলা হয়েছে রিটকারী চার সংগঠনকে। নারীপক্ষ, মহিলা পরিষদ, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ, আইন ও শালিস কেন্দ্র এবং ব্লাস্ট রোববার এই রিট আবেদন করলে সোমবার তার ওপর শুনানি হয়।

http://www.alokitobangladesh.com/online/news/2015/05/25/2791

প্রকাশ : ২৫ মে, ২০১৫ ১৩:১৬:২১

মাইক্রোবাসে গারো নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় হাইকোর্টের রুল

অনলাইন রিপোর্ট

রাজধানী ঢাকার কুড়িলে চলন্ত মাইক্রোবাসে এক উপজাতি তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। জনস্বার্থে দায়ের করা এক রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আজ সোমবার এ রুল জারি করেন।

রুলে ধর্ষণের ঘটনায় এজাহার নিতে বিলম্ব কেন ‘অসাংবিধানিক’ ঘোষণা করা হবে না, দায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে অবহেলার জন্য কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং ধর্ষিতাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।

উল্লেখ্য, গত ২১ মে রাতে অফিস শেষে বাসায় ফিরতে গাড়ির জন্য অপেক্ষাকালে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় পাঁচ যুবক ওই তরুণীকে একটি মাইক্রোবাসে জোরপূর্বক উঠিয়ে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ওই রাতেই তাকে ধর্ষণকারীরা উত্তরার জসিমউদ্দিনে ফেলে রেখে চলে যায়। এ ঘটনায় মধ্যরাতেই ভাটারা থানায় একটি মামলা করেন ধর্ষিতা তরুণী।

http://somoynews.tv/pages/details/মাইক্রোবাসে-ধর্ষণ---পুলিশের-অবহেলা-ও-ক্ষতিপূরণ-নিয়ে-রুল

http://www.desh.tv/news/details/26843

http://ekushey-tv.com/law/2015/05/25/আধিবাসী-তরুণীকে-ধর্ষণের/

http://www.ntvbd.com/bangladesh/9845/গণধর্ষণের-ঘটনায়-হাইকোর্টের-রুল/print

http://bangladesh24online.com/news/25-05-2015/2505201511432541395

http://bangladesh.shafaqna.com/EN/BD/100272

http://www.dhakatribune.com/crime/2015/may/22/indigenous-girls-allegedly-gang-raped-moving-microbus 

Type Keyw